শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৪৭ রান
বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে পুরো ৫০ ওভার ব্যাটিং করতে পারল না বাংলাদেশ। ৪৮.১ ওভারে অল আউট হয়ে গেল ২৪৬ রানে। কায়রিয়ারের অষ্টম সেঞ্চুরি পাওয়া মুশফিক আউট হয়েছেন বাংলাদেশের সর্বশেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে। ১২৭ বলে ১২৫ রানের ইনিংসে ১০টি চার মেরেছেন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা এই ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪১ রান এসেছে মাহমুদউল্লাহর ব্যাট থেকে।
শ্রীলঙ্কার হয়ে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন দুষ্মন্থ চামিরা ও লক্ষণ সান্দাকান।
অভিষেকে গোল্ডেন ডাক শরিফুল
ব্যাট হাতে অভিষেকটা ভালো হলো না শরিফুল ইসলামের। বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান পেলেন গোল্ডেন ডাকের স্বাদ।
ইসুরু উদানার বলে খোঁচা মেরে কিপার কুসল পেরেরার গ্লাভসে ধরা পড়েন শরিফুল।
মুস্তাফিজুর রহমানের সামনে চ্যালেঞ্জ ছিল ওভারের শেষ দুটি বল কাটিয়ে দেওয়ার। প্রথম বল আঘাত হানে হেলমেটে। পরের বলটি নিরাপদে কাটিয়ে দেন তিনি।
৪৮ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৯ উইকেটে ২৪৬।
রান আউট সাইফ
দ্রুত একটি রান নেওয়ার চেষ্টায় সফল হলেন না মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন। ফিরে গেলেন কুসল মেন্ডিসের সরাসরি থ্রোয়ে রান আউট হয়ে।
ডাইভ দিয়ে ক্রিজে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছিলেন সাইফ, কাজ হয়নি। উল্টো ফিরেন চোট পেয়ে। ভাঙে ৪৮ রানের জুটি।
৩০ বলে ১১ রান করেন সাইফ।
৪৭ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৮ উইকেটে ২৩৭। ক্রিজে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গী অভিষিক্ত শরিফুল ইসলাম।
আবার খেলা শুরু
৩৮ মিনিট বিরতির পর আবার শুরু হয়েছে খেলা। দুই দফায় বৃষ্টিতে এক ঘণ্টার বেশি সময় খেলা বন্ধ থাকলেও কমেনি ম্যাচের দৈর্ঘ্য।
বৃষ্টিতে ফের খেলা বন্ধ
২৫ মিনিট বিরতির পর খেলা হতে পারল কেবল ১৪ বল। এই সময়ে কোনো উইকেট না হারিয়ে বাংলাদেশ যোগ করতে পেরেছে ১৭ রান।
৪৩.৩ ওভারে বৃষ্টি নামার সময় বাংলাদেশের স্কোর ৭ উইকেটে ২১৩। অষ্টম সেঞ্চুরির দুয়ারে থাকা মুশফিকুর রহিম খেলছেন ১১১ বলে ৯৬ রানে। মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিনের রান ২১ বলে ৮।
খেলা শুরু
২৫ মিনিট বন্ধ থাকার পর আবার শুরু হলো খেলা। কমেনি কোনো ওভার। আকাশ কালো মেঘেই ঢাকা। দুপুর থেকেই জ্বলছে ফ্লাড লাইট।
বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ
ইনিংসের মাঝপথে ঘন কালো মেঘে ঢাকা পড়েছিল আকাশ। শেষ দিকে এসে নামলো বৃষ্টি। বন্ধ হয়ে গেল খেলা।
৪১.১ ওভারে বৃষ্টি নামার সময় বাংলাদেশের স্কোর ৭ উইকেটে ১৯৬। ১০৬ বলে মুশফিকুর রহিমের রান ৮৫। ১২ বলে ২ রানে খেলছেন মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন।
শূন্য রানে বোল্ড মিরাজ
দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গেল বাংলাদেশ। ভানিন্দু হাসারাঙ্গার বলে শূন্য রানেই বোল্ড হয়ে গেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
আগের ম্যাচে ব্যাটিং না পাওয়া এই অলরাউন্ডার ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন লেগ স্পিনারকে। বলের লাইনে যেতে পারেননি মিরাজ, এলোমেলো হয়ে যায় স্টাম্প।
৩৮ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৭ উইকেটে ১৮৪। ক্রিজে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গী মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন।
টিকলেন না আফিফ
ক্রিজে গিয়েই দুটি চার মেরে আত্মবিশ্বাসী শুরু করেছিলেন আফিফ হোসেন। কিন্তু ইনিংস বড় করতে পারলেন না এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান।
ইসুরু উদানাকে উড়িয়ে মেরে পাথুম নিসানকার হাতে ধরা পড়েন আফিফ। মিড অন থেকে পিছন দিকে অনেকটা দৌড়ে চমৎকার ক্যাচ নেন ফিল্ডার।
৯ বলে দুই চারে ১০ রান করে ফিরেন আফিফ।
মিডল অর্ডার ও লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যানদের নিয়ে দলকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেওয়ার দায়িত্ব এখন মুশফিকুর রহিমের কাঁধে।
৩৭ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৬ উইকেটে ১৭৯। ৯৫ বলে ৭০ রানে খেলছেন মুশফিক। ক্রিজে তার সঙ্গী মেহেদী হাসান মিরাজ।
পেরেরার নৈপুণ্যে ভাঙল জুটি
সাবধানী শুরুর পর শট খেলতে শুরু করেছিলেন মাহমুদউল্লাহ। জমে গিয়েছিল মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে তার জুটি। বাড়তে শুরু করেছিল রানের গতি। এমন সময়ে কুসল পেরেরার নৈপুণ্যে কট বিহাইন্ড হয়ে ফিরে গেলেন মাহমুদউল্লাহ।
লাকসান সান্দাক্যানের বলে প্যাডল সুইপ করেছিলেন অভিজ্ঞ এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। তিনি কি করতে যাচ্ছেন আগেই বুঝে ফেলেন পেরেরা। দ্রুত পৌঁছে যান জায়গা মতো এবং গ্লাভসে জমান ক্যাচ। ভাঙে ১০৮ বল স্থায়ী ৮৭ রানের জুটি।
আগের ম্যাচে ফিফটি করা মাহমুদউল্লাহ দুই ছক্কা ও এক চারে ৫৮ বলে করেন ৪১। সেই ওভারেই বাউন্ডারিতে রানের খাতা খুলেছেন আফিফ হোসেন।
৩৪ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ১৬৫। ৮৩ বলে ৬২ রানে খেলছেন মুশফিক। ৩ বলে আফিফের রান ৪।
মুশফিকের ফিফটি
অনেক বিপদের ত্রাতা মুশফিকুর রহিম দাঁড়িয়ে গেলেন আবারও। দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে পথ দেখালেন দলকে। আগের ম্যাচের নায়ক এবার ফিফটি করলেন ৭০ বলে।
ওয়ানডেতে এটি মুশফিকের ৪১তম ফিফটি। খেলছেন এক-দুই নিয়ে প্রান্ত বদল করে। তার ইনিংসে বাউন্ডারি কেবল একটি।
৩০ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ১৪১। ৭৫ বলে ৫৬ রানে ব্যাট করছেন মুশফিক। ৪৫ বলে মাহমুদউল্লাহর রান ৩১।
মুশফিক-মাহমুদউল্লাহর জুটিতে পঞ্চাশ
আগের ম্যাচে শতরানের জুটিতে দেখিয়েছিলেন পথ। এবার তাদের হাত ধরেই বাংলাদেশ পেল প্রথম পঞ্চাশ রানের জুটি।
ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার বলে ওয়াইড লং অন দিয়ে মাহমুদউল্লাহর ছক্কায় ৭৬ বলে পঞ্চাশ স্পর্শ করে জুটির রান। ইনিংসে এটাই বাংলাদেশের প্রথম ছক্কা।
২৯ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ১৩৪। ৪৫ বলে ৩১ রানে খেলছেন মাহমুদউল্লাহ। ৬৯ বলে মুশফিকের রান ৪৯।
বাংলাদেশের একশ
চার উইকেট হারিয়ে পড়া বাংলাদেশকে টানছেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ। অভিজ্ঞ দুই ব্যাটসম্যান চেষ্টা করছেন জুটি গড়ে তোলার।
প্রায় একই গতিতে এগোচ্ছে বাংলাদেশ। ৫০ হয়েছিল ৭০ বলে, একশ এসেছে ১৩৭ বলে। ২৩তম ওভারে তিন অঙ্ক স্পর্শ করেছে বাংলাদেশের রান।
২৩ ওভারে বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ১০৩। ৫৯ বলে ৪১ রানে ব্যাট করছেন মুশফিক। ১৯ বলে মাহমুদউল্লাহর রান ৮।
সুযোগ হারালেন মোসাদ্দেক
মোহাম্মদ মিঠুনের জায়গায় সুযোগ পেয়ে ব্যর্থ মোসাদ্দেক হোসেন। ষোড়শ ওভারে আউট হওয়া খুব কঠিন এমন বলে কট বিহাইন্ড হয়ে গেলেন এই তরুণ অলরাউন্ডার।
রিস্ট স্পিনার লাকশান সান্দাক্যানের লেগ স্টাম্পের বাইরের কিপারকে ক্যাচ দেন মোসাদ্দেক। নিশ্চিত ছিলেন না বলে ব্যাট বা গ্লাভসের স্পর্শ আছে কি না। তবে নন স্ট্রাইকার মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলে রিভিউ না নিয়েই ফিরে যান তিনি।
আগের ম্যাচে ৯৯ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর জুটি বেঁধেছিলেন মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ। এবার তাদের জুটি শুরু হওয়ার সময় দলের রান ৪ উইকেটে ৭৪।
পারলেন না লিটন
রানখরা কাটানোর ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন লিটন দাস। কিন্তু তা রূপ পেল না পূর্ণতার। বাজে শটে আউট হলেন ২৫ রান করে।
বল হাতে নিয়ে প্রথম বলেই সাফল্য পেলেন লাকশান সান্দাক্যান। তবে তা লিটনেরই উপহার।
অফ স্টাম্পের বেশ বাইরে নিরীহ এক লেংথ বলে লিটন কাট করলেন, কিন্তু পা নড়ল না একটুও। পয়েন্টে সহজ ক্যাচ নিলেন ভানিন্দু হাসারাঙ্গা।
৪২ বলে ২৫ রানে আউট লিটন। ৮ ওয়ানডে ইনিংসের মধ্যে এটিই তার সর্বোচ্চ ইনিংস।
মুশফিকের সঙ্গে তার জুটি থামল ৩৪ রানে। বাংলাদেশের বিপদ বাড়ল আরেকটু। ১১.১ ওভারে রান ৩ উইকেটে ৪৯।
শূন্যতেই শেষ সাকিব
প্রথম ওভারে ৩ চারে ভালো শুরুর পর দ্বিতীয় ওভারে দুটি উইকেট হারাল বাংলাদেশ। তামিম ইকবালের পর এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরে গেলেন সাকিব আল হাসান।
মিডল স্টাম্পে থাকা ব্যাক অব লেংথ ডেলিভারি ব্যাটে খেলতে পারেননি সাকিব। সঙ্গে সঙ্গে এলবিডব্লিউর জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। লিটন দাসের সঙ্গে কথা বলে রিভিউ না নিয়েই ফিরে যান সাকিব।
বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা যায়, মিডল স্টাম্পের উপরের দিকে লাগতো বল।
আগের ম্যাচে চার দিয়ে শুরুর পর টাইমিং পেতে ভুগছিলেন সাকিব। এবার টিকলেন কেবল তিন বল।
২ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১৫/২। ক্রিজে লিটনের সঙ্গী আগের ম্যাচের নায়ক মুশফিকুর রহিম।
রিভিউ নিয়ে তামিমকে ফেরাল শ্রীলঙ্কা
প্রথম ওভারে তিন চার মেরে দারুণ কিছুর আভাস দিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। তবে রিভিউ নিয়ে বাঁহাতি ওপেনারকে দ্রুতই ফিরিয়ে দিতে পেরেছে শ্রীলঙ্কা।
দুশমন্থ চামিরার লেগ স্টাম্পের বল ফ্লিক করতে গিয়ে ব্যাটে খেলতে পারেননি তামিম। আম্পায়ার জোরালো আবেদনে সাড়া না দিলে রিভিউ নেন লঙ্কান অধিনায়ক। বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা যায়, বল লাগতো লেগ স্টাম্পে।
প্রথম ওভারে ১২ রানে জীবন পাওয়া তামিম ফিরেন ৬ বলে ১৩ রান করে।
৩১ বছর পর একাদশে ২ বাঁহাতি পেসার
সেই ১৯৯০ সালে ওয়ানডেতে সবশেষ একাদশে দুই বাঁহাতি পেসার রেখেছিল বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে চন্ডিগড়ের সেই ম্যাচে খেলেছিলেন গোলাম নওশের ও জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার।
মুম্তাফিজুর রহমান কয়েক বছর ধরেই নিয়মিত একাদশে। এই ম্যাচে তার সঙ্গী আরেক বাঁহাতি পেসার শরিফুল।
অপরিবর্তত শ্রীলঙ্কা দল
আগের ম্যাচে জেতা বাংলাদেশ দল দুটি পরিবর্তন আনলেও একই একাদশ নিয়ে মাঠে নামছে শ্রীলঙ্কা। প্রথম ম্যাচে বোলিংয়ে খুব একটা ভালো না করলেও টিকে গেছেন রিস্ট স্পিনার লাকসান সান্দাক্যান।
শ্রীলঙ্কা: কুসল পেরেরা (অধিনায়ক), কুসল মেন্ডিস (সহ-অধিনায়ক), দানুশকা গুনাথিলাকা, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, পাথুম নিসানকা, দাসুন শানাকা, আশেন বান্দারা, ভানিন্দু হাসারাঙ্গা, ইসুরু উদানা, দুশমন্থ চামিরা, লাকসান সান্দাক্যান।
শরিফুলের অভিষেক, মিঠুনের জায়গায় মোসাদ্দেক
আগের ম্যাচে খরুচে বোলিং করে বাদ পড়লেন তাসকিন আহমেদ। তার জায়গায় অভিষেক হচ্ছে শরিফুল ইসলামের। এরই মধ্যে দেশের হয়ে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি খেলা তরুণ এই বাঁহাতি পেসার বাংলাদেশের ১৩৬তম ওয়ানডে ক্রিকেটার।
আগের ম্যাচের বাজে শট কাল হলো মোহাম্মদ মিঠুনের জন্য। একাদশে জায়গা হারালেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। তার জায়গায় সুযোগ পেয়েছেন মোসাদ্দেক হোসেন। তরুণ এই অফ স্পিনিং অলরাউন্ডার সবশেষ ওয়ানডে খেলেন ২০১৯ সালের জুলাইয়ে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেই।
বাংলাদেশ দলে পরিবর্তন এই দুইটি। প্রথম ওয়ানডের মাঝপথে বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান বলেছিলেন, লিটন দাসকে মিডল অর্ডারে দেখতে চান তিনি। তবে আপাতেত টপ অর্ডারেই থাকছেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান।
বাংলাদেশ: তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), লিটন কুমার দাস, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মোসাদ্দেক হোসেন, মাহমুদউল্লাহ, আফিফ হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন, শরিফুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও টস জিতলেন তামিম ইকবাল। আগের ম্যাচের মতো এবারও বাংলাদেশ অধিনায়ক নিলেন ব্যাটিং।
মেঘ ও সূর্যের লুকোচুরি
আগের রাতের বৃষ্টির পর মঙ্গলবার সকালেও আকাশ মেঘে ঢাকা। তবে আছে রোদও। চলছে মেঘ আর রোদের লুকোচুরি। সন্ধ্যায় বৃষ্টির কথা বলা হয়েছে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে।
বাংলাদেশের দুই প্রাপ্তির হাতছানি
এক সঙ্গে দুটি প্রাপ্তির হাতছানি বাংলাদেশের সামনে। শেষ দুই ম্যাচের একটিতে জিতলেই প্রথমবারের মতো শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ জিতবে তারা। একই সঙ্গে প্রথমবারের মতো উঠবে আইসিসি ওয়ানডে সুপার লিগের চূড়ায়।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই দুটি লক্ষ্য পূরণ করে ফেলতে চায় বাংলাদেশ। ম্যাচ শুরু হবে বেলা একটায়।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের এটি নবম দ্বিপাক্ষিক সিরিজ। ২০১৩ ও ২০১৭ সালে দুটি সিরিজ ড্র হয়, বাকি সবগুলোয় জয় লঙ্কানদের। দ্বিপাক্ষিক সিরিজ ও টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এর আগে ২৮টি আসরে মুখোমুখি হয়ে লঙ্কানদের কখনও একাধিকবার হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। এবার হাতছানি সেসব অপূর্ণতা ঘুচিয়ে দেওয়ার।